• মানুসিক নির্যাতন আর শারীরিক নির্যাতন এর মধ্যে তফাৎ হচ্ছে, শারীরিকটা আপনার চোখে পরবে। আপনি দেখতে পারবেন গায়ে থাকা দাগ কিন্তু মানুসিকটার দাগ থাকে মনে, মাথায়; যেটা এতোই ভয়ানক যে আপনি তার কোনো হদিস পাবেন না। বুঝবেন ও না মানুষটা প্রতি মুহূর্তে মারা যাচ্ছে। এনযায়টি, ডিপ্রেশন, স্যাডনেস, ট্রমা তাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। আর যেই মানুষটা একটা সংসারে থেকে এটা প্রতি মুহূর্তে কোনো না কোনো ভাবে সহ্য করে যায়? সে বুঝেও না কি কি প্রতিনিয়ত হয়ে যাচ্ছে তার সাথে।
    আমার মনে হয় হিসাব করলে দেখা যাবে আমাদের দেশের অসংখ্য নারী প্রতি মুহূর্তে প্রতিদিন একটা দাম্পত্য জীবনে সবচেয়ে বেশি মানুসিক ভাবে নির্যাতিত। তারা হয়তোবা জানেও না, বুঝেও না! কম্প্রোমাইজ, সাক্রিফাইজ এইসব জ্ঞান এর বাণী চারপাশ থেকে একটা মেয়েকে ছোটবেলা থেকে এবং বিয়ের পরে শশুরবাড়ির থেকে এমন ভাবে বলা হয় যে মেয়েটা জেনে বা অজান্তেই প্রতি মুহূর্তে চেষ্টা করেই যায় আর আশা করে আর একটু দেখি, আর একটু চেষ্টা করি !.
    দুনিয়ার যত এক্সপেক্টটেইশনস সব থাকে ঘরের বউ এর থেকে; ভদ্র আচরন , ভদ্র ব্যবহার, সংসার এর শান্তি বজায় রাখা, শশুর বাড়ির সবার সাথে মিলেমিশে থাকা এবং সবচেয়ে ভয়ানক.. জামাই এর সব ভুল ত্রুটি মাফ করে দিয়ে হয় মুখ বুজে সব সহ্য করে যাওয়া নতুবা জামাই কে শুধরায় ভালো মানুষ বানায় ফেলা।
    অবাক লাগে… নির্লজ্জ এর মত এত্ত কিছু কিভাবে অন্যের ঘরের থেকে আনা মেয়ে এর থেকে আশা করেন, নিজের ঘরের নিজের ছেলেই যখন ঠিক নাই!? নিজের ঘরের নিজের ছেলেকে ভদ্র আচরন, ভদ্র ব্যবহার, সংসার এর শান্তি বজায় রাখা, শশুর বাড়ির সবার সাথে মিলেমিশে থাকা, একটা মেয়ে কে সম্মান করা.. এইসব শিক্ষা দিতে না পারলে; নিজের বাচ্চাকে মানুষ করতে না পারলে, বাইরের মেয়ে এসে আপনার ছেলেকে মানুষ বানাবে, শুধরায় রাখবে এইসব আশা করতেও লজ্জা করে না?!
    দুনিয়ার কোনো বাবা-মা, অমানুষ কে মানুষ করার দায়িত্ব ঘাড়ে নিয়ে তাদের মেয়েকে এই পৃথিবীতে আনে নাই। নির্লজ্জ একটা সমাজ ব্যবস্থা..

    মানুসিক নির্যাতন আর শারীরিক নির্যাতন এর মধ্যে তফাৎ হচ্ছে, শারীরিকটা আপনার চোখে পরবে। আপনি দেখতে পারবেন গায়ে থাকা দাগ কিন্তু মানুসিকটার দাগ থাকে মনে, মাথায়; যেটা এতোই ভয়ানক যে আপনি তার কোনো হদিস পাবেন না। বুঝবেন ও না মানুষটা প্রতি মুহূর্তে মারা যাচ্ছে। এনযায়টি, ডিপ্রেশন, স্যাডনেস, ট্রমা তাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে। আর যেই মানুষটা একটা সংসারে থেকে এটা প্রতি মুহূর্তে কোনো না কোনো ভাবে সহ্য করে যায়? সে বুঝেও না কি কি প্রতিনিয়ত হয়ে যাচ্ছে তার সাথে। আমার মনে হয় হিসাব করলে দেখা যাবে আমাদের দেশের অসংখ্য নারী প্রতি মুহূর্তে প্রতিদিন একটা দাম্পত্য জীবনে সবচেয়ে বেশি মানুসিক ভাবে নির্যাতিত। তারা হয়তোবা জানেও না, বুঝেও না! কম্প্রোমাইজ, সাক্রিফাইজ এইসব জ্ঞান এর বাণী চারপাশ থেকে একটা মেয়েকে ছোটবেলা থেকে এবং বিয়ের পরে শশুরবাড়ির থেকে এমন ভাবে বলা হয় যে মেয়েটা জেনে বা অজান্তেই প্রতি মুহূর্তে চেষ্টা করেই যায় আর আশা করে আর একটু দেখি, আর একটু চেষ্টা করি !. দুনিয়ার যত এক্সপেক্টটেইশনস সব থাকে ঘরের বউ এর থেকে; ভদ্র আচরন , ভদ্র ব্যবহার, সংসার এর শান্তি বজায় রাখা, শশুর বাড়ির সবার সাথে মিলেমিশে থাকা এবং সবচেয়ে ভয়ানক.. জামাই এর সব ভুল ত্রুটি মাফ করে দিয়ে হয় মুখ বুজে সব সহ্য করে যাওয়া নতুবা জামাই কে শুধরায় ভালো মানুষ বানায় ফেলা। অবাক লাগে… নির্লজ্জ এর মত এত্ত কিছু কিভাবে অন্যের ঘরের থেকে আনা মেয়ে এর থেকে আশা করেন, নিজের ঘরের নিজের ছেলেই যখন ঠিক নাই!? নিজের ঘরের নিজের ছেলেকে ভদ্র আচরন, ভদ্র ব্যবহার, সংসার এর শান্তি বজায় রাখা, শশুর বাড়ির সবার সাথে মিলেমিশে থাকা, একটা মেয়ে কে সম্মান করা.. এইসব শিক্ষা দিতে না পারলে; নিজের বাচ্চাকে মানুষ করতে না পারলে, বাইরের মেয়ে এসে আপনার ছেলেকে মানুষ বানাবে, শুধরায় রাখবে এইসব আশা করতেও লজ্জা করে না?! দুনিয়ার কোনো বাবা-মা, অমানুষ কে মানুষ করার দায়িত্ব ঘাড়ে নিয়ে তাদের মেয়েকে এই পৃথিবীতে আনে নাই। নির্লজ্জ একটা সমাজ ব্যবস্থা..
    7
    2 Comments 0 Shares
  • রুটি ওয়ালাকে ধরে আনো (Get The Bread Man)
    রুটি ওয়ালাকে ধরে আনো! এই অন্যায় মানা যায় না! রাজার রাজ্যে ১ লোক রুটি বিক্রি করতো। সে একমাত্র রুটি বিক্রেতা। সে একদিন রাজার কাছে গিয়ে বললঃ 'হুজুর, অনেক বৎসর ৫ টাকা করে রুটি বিক্রি করি। এখন দাম বাড়িয়ে ১০ টাকা করতে চাই। আপনি যদি অনুমতি দেন!' রাজা বললেন, 'যা কাল থেকে ৩০ টাকা রুটির দাম!' দোকানী বলল, 'না হুজুর, আমার ১০ টাকা হলেই চলবে!' রাজা বললেন, 'চুপ করে থাক! আর আমি যে দাম বাড়াতে...
    5
    1 Comments 0 Shares

No results to show

No results to show

No results to show

No results to show

Clicky